ঋণের সুদের হার ৯ থেকে ১০ শতাংশ। কিস্তিতে ঋণ শোধ করতে হবে। এ ছাড়া যারা বিশেষ সময়ে বেকার থাকেন বা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা ব্যবসা বাড়িয়ে আরও নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে চান তাদেরও এই ব্যাংক ঋণ দিচ্ছে।
বেশিরভাগ ঋণের ক্ষেত্রে কোনো জামানত নেওয়া হয় না। বেকারদের ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতার মূল সনদ ও ব্যক্তিগত তথ্য জামানত হিসেবে নেওয়া হয়। অন্যান্য ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত তথ্যের পাশাপাশি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সংক্রান্ত বিষয়গুলো জামানত হিসেবে জমা দিতে হবে।
দেশের বেকার সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে ১৯৯৮ সালে সরকারি মালিকানায় এই প্রতিষ্ঠানটি চালু করা হয়। সারা দেশে ব্যাংকের ১৫টি আঞ্চলিক কার্যালয় ও ২১২টি শাখা রয়েছে। প্রতিটি জেলা সদরে একটি করে মোট ৬৪টি, প্রধান শাখাসহ ঢাকায় রয়েছে ৭টি শাখা। উপজেলা সদরে রয়েছে ১৪২টি শাখা। সব শাখা থেকেই বেকারদের ঋণ দিচ্ছে তারা।
ঋণের অঙ্ক সর্বনিম্ন ৫ লাখ থেকে সর্বোচ্চ ২৫ লাখ টাকা। তবে ব্যাংকের ব্যবস্থাপকদের মধ্যে আস্থা সঞ্চার করতে পারলে তারা আরো বেশি ঋণ দিতে পারেন বলে জানা গেছে।